সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের ডিজিটাল বাজারে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জনকারী মার্কেটিং এজেন্সিগুলোর মধ্যে Digital Promote & Boost Service (DPBS) বিশেষভাবে নজর কাড়ছে। অনলাইন ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্র্যান্ড প্রচার, এবং পেশাদার ওয়েব সমাধান প্রদানে প্রতিষ্ঠানটি যেভাবে ধারাবাহিক সাফল্য দেখিয়েছে—তা দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে।
DPBS-এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য হলো—এটি একটিমাত্র প্ল্যাটফর্ম থেকে পুরো ডিজিটাল মার্কেটিং ও ওয়েব সাপোর্ট–এর সমন্বিত সেবা প্রদান করে। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, SEO, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন, YouTube মার্কেটিং, ব্র্যান্ডিং থেকে শুরু করে আইটি সাপোর্ট—সব সেবা এক জায়গায় পাওয়ার সুবিধায় বহু উদ্যোক্তা তাদের ব্যবসার ডিজিটাল রূপান্তর দ্রুত সম্পন্ন করতে পারছেন। প্রতিষ্ঠানটি বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়েছে “টার্গেটেড মার্কেটিং” কৌশলের জন্য, যা বিজ্ঞাপনগুলোকে সঠিক গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয় এবং কম বাজেটেও বেশি ফলাফল এনে দেয়।

নতুন উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ানোও DPBS-এর একটি বড় অর্জন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। কম বাজেটের সিলভার ও গোল্ড প্যাকেজ দিয়ে তারা নতুন ব্যবসা শুরু করা ব্যক্তিদের জন্য সহজ পথ তৈরি করেছে—যেখানে পেশাদার পেজ সেটআপ, কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট, এবং অ্যাড ক্যাম্পেইন পরিচালনা সবই অন্তর্ভুক্ত। এর ফলে ঘরে বসে ব্যবসা পরিচালনাকারী তরুণ ও নারীদের জন্য অনলাইন বাজারে টিকে থাকা ও গ্রোথ পাওয়া অনেক সহজ হয়েছে।
এজেন্সিটির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হলো—কাস্টমাইজড ডিজিটাল কৌশল তৈরি করা। প্রতিটি ব্যবসার ধরন, লক্ষ্যমাত্রা ও বাজেট অনুযায়ী নির্দিষ্ট মার্কেটিং পরিকল্পনা সাজিয়ে দেওয়ায় অনেক ব্র্যান্ড দ্রুত পরিচিতি পেয়েছে এবং বিক্রয় বৃদ্ধি পেয়েছে। DPBS-এর ক্লায়েন্ট টেস্টিমোনিয়াল অনুযায়ী, তাদের সঠিক অডিয়েন্স টার্গেটিং এবং ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট-স্ট্র্যাটেজি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য বাস্তব গ্রোথ এনেছে।
ডিজিটাল যুগে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে ও প্রসারিত করতে একটি পূর্ণাঙ্গ সল্যুশন-ভিত্তিক সার্ভিস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এদিকে উদ্যোক্তাদের মতে, DPBS-এর মতো প্রতিষ্ঠান নতুন ব্যবসাগুলোকে ডিজিটাল বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার শক্তি দিচ্ছে।
বাংলাদেশে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ব্যবসার সম্প্রসারণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে DPBS-এর মতো প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে—যারা পেশাদারিত্ব, নির্ভরযোগ্যতা এবং সময়োপযোগী ডিজিটাল সমাধানের মাধ্যমে দেশের ডিজিটাল অর্থনীতির অগ্রগতিতে অবদান রেখে চলেছে।

